Date - 29/03/2024
বুধবার ভোরে দক্ষিণপূর্ব মঙ্গলকোটের পিণ্ডিরা গ্রামের মাঠ থেকে শতাব্দী প্রাচীন গুপ্ত যুগের বিষ্ণু মূর্তি সাথে বহু পুরাতন এক শিবলিঙ্গও উদ্ধার করলো মঙ্গলকোট থানার পুলিশ। সম্প্রতি 22শে ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার পিণ্ডিরা গ্রামের রায়পরিবারের এক মন্দির থেকে উধাও হয়ে গিয়েছিল এই শিবলিঙ্গ ও বিষ্ণুমূর্তিটি। উল্লেখ থাকে যে মনসামঙ্গল কাব্যে বর্ণিত উজানিনগর কিংবা বৃটিশ ঐতিহাসিক হান্টারের লেখা বইয়ে মঙ্গলকোটের অতিপ্রাচীন ইতিহাস জানা যায়। আজ মঙ্গলকোট থানার পক্ষ থেকে ওই মূর্তি গুলি পুজো দেওয়ার পর, মাননীয় এসডিপিও কাটোয়া মহাশয় এবং মঙ্গলকোট থানার অধিকারিক মহাশয়ের উপস্থিতিতে এই মূর্তি গুলি রায়পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয় । রায়পরিবারের সদস্য ও গ্রামবাসীবৃন্দ অত্যন্ত আনন্দের সহিত বাজনা বাজিয়ে থানা থেকে ওই মূর্তিগুলি নিয়ে যায়।
Read MoreDate - 30/03/2024
পূর্ব বর্ধমান জেলার গুসকরা হাটতলা এলাকার এক ব্যক্তি অভিযোগ দায়ের করেন যে, তিনি দোকান থেকে ফেরার পথে ৭৪০০০ টাকা হারিয়ে ফেলেছেন। অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে ই গুসকরা বিট হাউস এর পুলিশ তদন্তে নেমে পড়ে এবং পুলিশ সোর্স, টেকনিক্যাল ইনপুট কাজে লাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া টাকার পুরোটাই উদ্ধার করা হয় এবং প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দেওয়া হয় ।
Read MoreDate - 20/02/2024
গত ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬.৩০ নাগাদ শিরীষতলা, গুসকরা স্টেশন রোড থেকে একটি বোলেরো পিক আপ গাড়ি চুরি যায়। ঘটনাটি পুলিশের কর্ণপাত হওয়া মাত্র পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ অতি তৎপরতার সহিত তদন্তে নেমে পড়ে এবং জেলা জুড়ে পুলিশি সতর্কতা জারি করা হয়। গাড়িটিকে নদীপট্টি হয়ে মঙ্গলকোটের দিকে যেতে দেখা গিয়াছিল। মঙ্গলকোট থানা ও গুসকরা ফাঁড়ির যৌথ উদ্যোগে গাড়িটিকে শনাক্ত করা হয় এবং গাড়িটি মঙ্গলকোট থানার অন্তর্গত মল্লিকপাড়া থেকে উদ্ধার করা হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুই অভিযুক্ত কে গ্রেফতার করা হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
Read MoreDate - 19/02/2024
বোর্ড এর এক্সাম হল প্রতিটি ছাত্র ছাত্রী-এর পরবর্তী জীবনের প্রথম সোপান। আর সেই সোপানের প্রতিটা পদক্ষেপে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর পাশে সদা সর্বদা অতন্দ্র প্রহরীর মত দাঁড়িয়ে আছে। শ্রেয়া দত্ত ৩ নং ইছলাবাদ হাইস্কুল থেকে এবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। শ্রেয়ার সিট পরেছে ৪ নং ইছলাবাদ হাইস্কুলে। সোমবার ছিলো ইংরাজী পরীক্ষা। পরীক্ষার চাপে বাড়ি থেকে তড়িঘড়ি বেরোনোর সময় সে অ্যাডমিট সহ অনান্য নথি ভুলে যায়। পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে যখন সে বুঝতে পারে, সে কান্নায় ভেঙে পড়ে। আর এভাবে একটি পরীক্ষার্থীকে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখে সন্দেহ হয় কর্তব্যরত পুলিশের। দ্রুত খবর পৌঁছে যায় মহিলা থানার আইসি কবিতা দাস এর কাছে। তিনি দ্রুত পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে ছাত্রীটিকে গাড়িতে তুলে নিয়ে তার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন এবং প্রয়োজনীয় নথি সহ অত্যন্ত দ্রুত তাকে আবার পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। ছাত্রীটির পরীক্ষা দিতে পারার উচ্ছ্বাস, আবেগ আমাদের পাথেয়। সকল বোর্ড এক্সামিনেশন- এর ছাত্র ছাত্রীদের পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ জেলার পক্ষ থেকে শুভ কামনা রইল।
Read More